হুগলী - চুঁচুড়া
কলকাতা থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে হুগলী নদীর (গঙ্গা) তীরে অবস্থিত হুগলী বা হুগলি পশ্চিমবঙ্গের একটি প্রশাসনিক জেলা। তবে হুগলী ও চুঁচুড়া (চিনসুরা) এই দুই শহর মূলত যুক্ত হয়ে বর্তমান পৌরসভা গঠন হয়েছে। অতীতে হুগলী ছিল পর্তুগিজদের দখলে, অন্যদিকে চুঁচুড়া ছিল ডাচদের (ওলন্দাজ), আবার হুগলীর আর একটা অংশ শ্রীরামপুরে গড়ে উঠেছিল ড্যানিশদের বসতি । আবার এসবেরও পরে এই অঞ্চলে ব্রিটিশরাও বসবাস করে গেছে। এছাড়াও বাংলার প্রাচীন ইতিহাসেও হুগলী ছিল অন্যতম স্থান। তাই এখনও এর আনাচে কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে সেইসব ইতিহাস -
- মন্দির
- গুপ্তিপাড়ার গুপ্তমঠ ।। Guptiparar Guptomath, Hooghly
- হংসেশ্বরী ও অনন্তবাসুদেব মন্দির, বাঁশবেড়িয়া ।। Hangseshwari & Ananta Basudeba Temple, Bansberia
- বালি দেওয়ানগঞ্জ... হারিয়ে যেতে বসা এক মন্দিরময় গ্রাম ।। Unique Terracotta Temples of Bali Dewanganj
- মসজিদ ও ইমামবাড়া
- পান্ডুয়ার মসজিদ ও মিনার ।। Pandua Mosque & Minar
- জাফর খান গাজী মসজিদ..... বাংলার সবচেয়ে প্রাচীন মসজিদ ।। Zafar Khan Ghazi Masjid.... Bengal's Oldest Mosque
- সৈয়দ জামালুদ্দিন মসজিদ, সপ্তগ্রাম বন্দর ।। Sayed Jamaluddin Mosque, Saptagram Port
- হুগলী ইমামবাড়া ও দানবীর হাজি মহম্মদ মহসিন ।। Hooghly Imambara and Haji Muhammad Mohsin
- কবর / গোরস্থান
- হেরিটেজ ওয়াক -স্থাপত্যশৈল
- চার্চ
- কলোনিয়াল স্থাপত্য
- অন্যান্য
বর্ধমান
কলকাতা থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উত্তরে দামোদর নদীর তীরে উঠেছে এই বর্ধমান শহর। পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান এই দুই জেলা মিলে পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় জনবহুল রাজ্য হল বর্ধমান শহর। প্রাচীন রাঢ় অঞ্চলে গড়ে ওঠা এই বর্ধমান প্রাচীন ইতিহাসে এমনকি বৌদ্ধ - জৈন্য ধর্মগ্রন্থগুলিতেও দেখতে পাওয়া যায়। সময়ানুক্রমে মোঘল সম্রাটদের থেকে বর্ধমান রাজা ও পরবর্তীকালে ব্রিটিশরা একসময় এই শহর শাসন করে গেছে।
Comments
Post a Comment